১৭৯৫ সালে মুরফিল্ডস অঞ্চলে কবি জন কীটস জন্মগ্রহন করেন। তাঁর বাবা একটি আস্তাবলের মালিক ছিলেন। আট বছর বয়সে তিনি এনফিল্ড অঞ্চলের একটি বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। পনেরো পূর্ণ হওয়ার পূর্বেই তিনি পিতাও মাতা উভয়কেই হারিয়েছিলেন । ১৮১০ সালে বিদ্যালয় ত্যাগ করে এডমিন্টনের একজন শল্য চিকিৎসকের কাছে শিক্ষানবীশ রূপে যোগ দেন। তিনি এ কাজ পছন্দ করতেন না এবং তাই তিনি চিকিৎসাবিদ্যা পরিত্যাগ করে সাহিত্যের একনিষ্ঠ অনুরাগী হলেন।
১৮১৭ সালে তিনি, 'পোয়েমস' নামে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ করলেন। এটি প্রকাশ করতে গিয়ে কবির প্রভূত আর্থিক ক্ষতি হল। এই কাব্যগ্রন্থে কয়েকটি বিখ্যাত চতুর্দশপদী কবিতা বা সনেট প্রকাশিত হয়।
১৮২০ সালের শীতে তাঁর স্বাস্থ্যের আরোও অবনতি ঘটল এবং ১৮২১ সালের ২৩ শে ফ্রেব্রুয়ারি তিনি এ মরজগৎ থেকে বিদায় নেন। রোমের প্রোটেস্টান্ট সমাধিক্ষেত্রে তাঁকে সমাধিস্থ করা হল। সমাধিফলকে তাঁরই রচিত সমাধিলিপি খোদিত হল----- 'এখানে যিনি শায়িত আছেন তাঁর নাম জলের অক্ষরে লেখা' ।
একটি দুষ্টু বালক স্কটল্যান্ডের দিকে দৌড়ে যেত শহরে ও লোকজন দেখতে । সেখানে সে দেখেছিল মাঠ শক্ত, উঠান লম্বা, সে খুঁজে পেয়েছিল একটা গানও যেটি ছিল আনন্দের, একটা চেরি যেটা লাল, সীসা যেটা কিনা ভারী। সে লক্ষ্য করেছিল চার কুড়ি হল আশি, ইংল্যান্ডের মতোই দরজাটা কাঠের । সে বুঝেছিল যে ইংল্যান্ড আর স্কটল্যান্ডের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।
এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা জন কীটস এর জন্ম ও তার জীবনের এক মরমান্তীক জীবন কাহিনী? জন কিটস এর অসাধারণ একটি গল্প সবাই জানতে পারলাম সেটা কোন গল্প নয় জীবনের সত্য। কিভাবে অনেক কষ্ট অনেক বাধা আসে সেই বাধা ও কষ্ট কে পিছনে পেলে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে জণ কেটস এর জীবন কাহিনী থেকে আমরা একটা বড় শিক্ষা পেলাম। কোন কাজে হেরে গেলে বা কোন কিছু হারিয়ে গেলেও দুঃখ করার কিছু নেই জীবন মানেই কষ্ট দুঃখ নিয়েই তৈরি তো আর সেই দুঃখে পিছনে ফেলে সত্যের সন্ধানে আমাদের যেতে হবে।
১৭৯৫ সালে মুরফিল্ডস অঞ্চলে কবি জন কীটস জন্মগ্রহন করেন। তাঁর বাবা একটি আস্তাবলের মালিক ছিলেন। আট বছর বয়সে তিনি এনফিল্ড অঞ্চলের একটি বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। পনেরো পূর্ণ হওয়ার পূর্বেই তিনি পিতাও মাতা উভয়কেই হারিয়েছিলেন । ১৮১০ সালে বিদ্যালয় ত্যাগ করে এডমিন্টনের একজন শল্য চিকিৎসকের কাছে শিক্ষানবীশ রূপে যোগ দেন। তিনি এ কাজ পছন্দ করতেন না এবং তাই তিনি চিকিৎসাবিদ্যা পরিত্যাগ করে সাহিত্যের একনিষ্ঠ অনুরাগী হলেন।
১৮১৭ সালে তিনি, 'পোয়েমস' নামে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ করলেন। এটি প্রকাশ করতে গিয়ে কবির প্রভূত আর্থিক ক্ষতি হল। এই কাব্যগ্রন্থে কয়েকটি বিখ্যাত চতুর্দশপদী কবিতা বা সনেট প্রকাশিত হয়।
১৮২০ সালের শীতে তাঁর স্বাস্থ্যের আরোও অবনতি ঘটল এবং ১৮২১ সালের ২৩ শে ফ্রেব্রুয়ারি তিনি এ মরজগৎ থেকে বিদায় নেন। রোমের প্রোটেস্টান্ট সমাধিক্ষেত্রে তাঁকে সমাধিস্থ করা হল। সমাধিফলকে তাঁরই রচিত সমাধিলিপি খোদিত হল----- 'এখানে যিনি শায়িত আছেন তাঁর নাম জলের অক্ষরে লেখা' ।
একটি দুষ্টু বালক স্কটল্যান্ডের দিকে দৌড়ে যেত শহরে ও লোকজন দেখতে । সেখানে সে দেখেছিল মাঠ শক্ত, উঠান লম্বা, সে খুঁজে পেয়েছিল একটা গানও যেটি ছিল আনন্দের, একটা চেরি যেটা লাল, সীসা যেটা কিনা ভারী। সে লক্ষ্য করেছিল চার কুড়ি হল আশি, ইংল্যান্ডের মতোই দরজাটা কাঠের । সে বুঝেছিল যে ইংল্যান্ড আর স্কটল্যান্ডের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।
এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা জন কীটস এর জন্ম ও তার জীবনের এক মরমান্তীক জীবন কাহিনী? জন কিটস এর অসাধারণ একটি গল্প সবাই জানতে পারলাম সেটা কোন গল্প নয় জীবনের সত্য। কিভাবে অনেক কষ্ট অনেক বাধা আসে সেই বাধা ও কষ্ট কে পিছনে পেলে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে জণ কেটস এর জীবন কাহিনী থেকে আমরা একটা বড় শিক্ষা পেলাম। কোন কাজে হেরে গেলে বা কোন কিছু হারিয়ে গেলেও দুঃখ করার কিছু নেই জীবন মানেই কষ্ট দুঃখ নিয়েই তৈরি তো আর সেই দুঃখে পিছনে ফেলে সত্যের সন্ধানে আমাদের যেতে হবে।
0 Comments