একদিন, এক জঙ্গলের একটি হাতি এবং একটা পিঁপড়ের মধ্যে ঝগড়া বেঁধেছিল কেন বিস্তারিত মানুষের শিক্ষা নেওয়া উচিত???
একদিন, এক জঙ্গলের একটি হাতি এবং একটা পিঁপড়ের মধ্যে ঝগড়া বেঁধেছিল।
হাতিটি বলেছিল পিঁপড়েকে, ''তুমি খুবই ছোটো এবং খুবই দুর্বল পতঙ্গ। আমি একটি গাছকে উপড়ে ফেলতে পারি কিন্তু তুমি একটি পাতাকেও বহন করতে পারো না। আমি যদি চাই মুহুর্তের মধ্যে তোমাকে হত্যা করতে পারি।'' ছোটো পিঁপড়েটি খুবই বিনয়ী ছিল। সে বলল, '' আমি হয়তো ছোটো, কিন্তু বন্ধুদের সঙ্গমিলে শক্তিশালী হই। আমি অনেক কিছুই তোমার থেকে ভালো করতে পারি।'' হাতিটি হেসে জিঙ্গাসা করেছিল, ''তুমি কি আমার সঙ্গে দৌড়ে বাজি ধরবে ? পিঁপড়াটি সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদ্বন্দিতাটি গ্রহন করেছিল। পরের দিন সকাল সকাল দৌড় বাজি শুরু হয়েছিল। হাতিটি যত দ্রুত পারে দৌড় শুরু করেছিল। কিছুক্ষণ পরে হাতিটি গতি কমালো। হাতিটি যখন নীচের দিকে তাকালো, ছোটো পিঁপড়েটি তার ছোটো পাগুলি দিয়ে যত তারাতারি পারে দৌড়তে দেখে অবাক হয়েছিল।
আবার হাতিটি দৌড়তে শুরু করল। তিন থেকে চার কিলোমিটার দৌড়বার পর, হাতিটি ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং ধীরে চলতে থাকে। বিস্মিত হয়ে হাতিটি দেখল ছোটো পিঁপড়েটি তার পায়ের কাছেই । তখন সে যত জোরে পারে দৌড়াতে শুরু করে কোনোরুপ ক্লান্তি না দেখিয়ে। দুর্ভাগ্যবশতঃ হাতিটি একটি গর্তের খাদের মধ্যে দিয়ে দৌড়াচ্ছিল, কেউ একজন সেটা রাস্তা বরাবর খুঁড়ে রেখেছিল। হাতিটি আপ্রাণ চেষ্টা করেও বাইরে আসতে পারেনি। তখন ওই ছোটো পিঁপড়েটি গর্তটির ওপরে গিয়ে নীচের দিকে তাকাল । সে বলল, ''হাতি মশাই, তোমার কি কোন সাহায্যের দরকার ? '' হাতিটি সম্মতি জানাল। বন্ধুদের সাহায্য নিয়ে পিঁপড়েটি একটা মজবুদ দড়ি গর্তের মধ্যে ঝুলিয়ে দিয়েছিল।
দড়িটি শুঁড় দিয়ে ধরে হাতিটি গর্তের বাইরে বেরিয়েছিল। হাতিটি বলল, ' ধন্যবাদ, পিঁপড়ে মশাই',, আমি যতটা তোমাকে অপ্রয়োজনীয় ভেবেছিলাম তেমনতুমি নও' । তখন হাতিটি লক্ষ করল যে, সে একটা পিঁপড়ের সঙ্গে দৌড়াচ্ছিল না, হাজার পিঁপড়ে যা ছড়িয়ে ছিল তারা একটা লম্বা রেখা ধরে। তাদের একই রকম দেখতে এবং একে অন্যকে সাহায্য করছিল। হাতিটি হেসে বন্ধুত্বের মধ্যে যে শক্তি আছে -------- সে কথা বলেছিল।
সকলই এই গল্প থেখ্বেুজতে পারচেন সবাইকে ছোটো ভাবতে নেই। আর বন্ধত্বের যে শক্তি তা এখানে প্রকাশ পেল।
সবাই আমাদের কে comment করে আপনাদের মতামত দিবেন।
একদিন, এক জঙ্গলের একটি হাতি এবং একটা পিঁপড়ের মধ্যে ঝগড়া বেঁধেছিল।
হাতিটি বলেছিল পিঁপড়েকে, ''তুমি খুবই ছোটো এবং খুবই দুর্বল পতঙ্গ। আমি একটি গাছকে উপড়ে ফেলতে পারি কিন্তু তুমি একটি পাতাকেও বহন করতে পারো না। আমি যদি চাই মুহুর্তের মধ্যে তোমাকে হত্যা করতে পারি।'' ছোটো পিঁপড়েটি খুবই বিনয়ী ছিল। সে বলল, '' আমি হয়তো ছোটো, কিন্তু বন্ধুদের সঙ্গমিলে শক্তিশালী হই। আমি অনেক কিছুই তোমার থেকে ভালো করতে পারি।'' হাতিটি হেসে জিঙ্গাসা করেছিল, ''তুমি কি আমার সঙ্গে দৌড়ে বাজি ধরবে ? পিঁপড়াটি সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদ্বন্দিতাটি গ্রহন করেছিল। পরের দিন সকাল সকাল দৌড় বাজি শুরু হয়েছিল। হাতিটি যত দ্রুত পারে দৌড় শুরু করেছিল। কিছুক্ষণ পরে হাতিটি গতি কমালো। হাতিটি যখন নীচের দিকে তাকালো, ছোটো পিঁপড়েটি তার ছোটো পাগুলি দিয়ে যত তারাতারি পারে দৌড়তে দেখে অবাক হয়েছিল।
আবার হাতিটি দৌড়তে শুরু করল। তিন থেকে চার কিলোমিটার দৌড়বার পর, হাতিটি ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং ধীরে চলতে থাকে। বিস্মিত হয়ে হাতিটি দেখল ছোটো পিঁপড়েটি তার পায়ের কাছেই । তখন সে যত জোরে পারে দৌড়াতে শুরু করে কোনোরুপ ক্লান্তি না দেখিয়ে। দুর্ভাগ্যবশতঃ হাতিটি একটি গর্তের খাদের মধ্যে দিয়ে দৌড়াচ্ছিল, কেউ একজন সেটা রাস্তা বরাবর খুঁড়ে রেখেছিল। হাতিটি আপ্রাণ চেষ্টা করেও বাইরে আসতে পারেনি। তখন ওই ছোটো পিঁপড়েটি গর্তটির ওপরে গিয়ে নীচের দিকে তাকাল । সে বলল, ''হাতি মশাই, তোমার কি কোন সাহায্যের দরকার ? '' হাতিটি সম্মতি জানাল। বন্ধুদের সাহায্য নিয়ে পিঁপড়েটি একটা মজবুদ দড়ি গর্তের মধ্যে ঝুলিয়ে দিয়েছিল।
দড়িটি শুঁড় দিয়ে ধরে হাতিটি গর্তের বাইরে বেরিয়েছিল। হাতিটি বলল, ' ধন্যবাদ, পিঁপড়ে মশাই',, আমি যতটা তোমাকে অপ্রয়োজনীয় ভেবেছিলাম তেমনতুমি নও' । তখন হাতিটি লক্ষ করল যে, সে একটা পিঁপড়ের সঙ্গে দৌড়াচ্ছিল না, হাজার পিঁপড়ে যা ছড়িয়ে ছিল তারা একটা লম্বা রেখা ধরে। তাদের একই রকম দেখতে এবং একে অন্যকে সাহায্য করছিল। হাতিটি হেসে বন্ধুত্বের মধ্যে যে শক্তি আছে -------- সে কথা বলেছিল।
সকলই এই গল্প থেখ্বেুজতে পারচেন সবাইকে ছোটো ভাবতে নেই। আর বন্ধত্বের যে শক্তি তা এখানে প্রকাশ পেল।
সবাই আমাদের কে comment করে আপনাদের মতামত দিবেন।
একদিন, এক জঙ্গলের একটি হাতি এবং একটা পিঁপড়ের মধ্যে ঝগড়া বেঁধেছিল কেন বিস্তারিত মানুষের শিক্ষা নেওয়া উচিত???
একদিন, এক জঙ্গলের একটি হাতি এবং একটা পিঁপড়ের মধ্যে ঝগড়া বেঁধেছিল।
হাতিটি বলেছিল পিঁপড়েকে, ''তুমি খুবই ছোটো এবং খুবই দুর্বল পতঙ্গ। আমি একটি গাছকে উপড়ে ফেলতে পারি কিন্তু তুমি একটি পাতাকেও বহন করতে পারো না। আমি যদি চাই মুহুর্তের মধ্যে তোমাকে হত্যা করতে পারি।'' ছোটো পিঁপড়েটি খুবই বিনয়ী ছিল। সে বলল, '' আমি হয়তো ছোটো, কিন্তু বন্ধুদের সঙ্গমিলে শক্তিশালী হই। আমি অনেক কিছুই তোমার থেকে ভালো করতে পারি।'' হাতিটি হেসে জিঙ্গাসা করেছিল, ''তুমি কি আমার সঙ্গে দৌড়ে বাজি ধরবে ? পিঁপড়াটি সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদ্বন্দিতাটি গ্রহন করেছিল। পরের দিন সকাল সকাল দৌড় বাজি শুরু হয়েছিল। হাতিটি যত দ্রুত পারে দৌড় শুরু করেছিল। কিছুক্ষণ পরে হাতিটি গতি কমালো। হাতিটি যখন নীচের দিকে তাকালো, ছোটো পিঁপড়েটি তার ছোটো পাগুলি দিয়ে যত তারাতারি পারে দৌড়তে দেখে অবাক হয়েছিল।
আবার হাতিটি দৌড়তে শুরু করল। তিন থেকে চার কিলোমিটার দৌড়বার পর, হাতিটি ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং ধীরে চলতে থাকে। বিস্মিত হয়ে হাতিটি দেখল ছোটো পিঁপড়েটি তার পায়ের কাছেই । তখন সে যত জোরে পারে দৌড়াতে শুরু করে কোনোরুপ ক্লান্তি না দেখিয়ে। দুর্ভাগ্যবশতঃ হাতিটি একটি গর্তের খাদের মধ্যে দিয়ে দৌড়াচ্ছিল, কেউ একজন সেটা রাস্তা বরাবর খুঁড়ে রেখেছিল। হাতিটি আপ্রাণ চেষ্টা করেও বাইরে আসতে পারেনি। তখন ওই ছোটো পিঁপড়েটি গর্তটির ওপরে গিয়ে নীচের দিকে তাকাল । সে বলল, ''হাতি মশাই, তোমার কি কোন সাহায্যের দরকার ? '' হাতিটি সম্মতি জানাল। বন্ধুদের সাহায্য নিয়ে পিঁপড়েটি একটা মজবুদ দড়ি গর্তের মধ্যে ঝুলিয়ে দিয়েছিল।
দড়িটি শুঁড় দিয়ে ধরে হাতিটি গর্তের বাইরে বেরিয়েছিল। হাতিটি বলল, ' ধন্যবাদ, পিঁপড়ে মশাই',, আমি যতটা তোমাকে অপ্রয়োজনীয় ভেবেছিলাম তেমনতুমি নও' । তখন হাতিটি লক্ষ করল যে, সে একটা পিঁপড়ের সঙ্গে দৌড়াচ্ছিল না, হাজার পিঁপড়ে যা ছড়িয়ে ছিল তারা একটা লম্বা রেখা ধরে। তাদের একই রকম দেখতে এবং একে অন্যকে সাহায্য করছিল। হাতিটি হেসে বন্ধুত্বের মধ্যে যে শক্তি আছে -------- সে কথা বলেছিল।
সকলই এই গল্প থেখ্বেুজতে পারচেন সবাইকে ছোটো ভাবতে নেই। আর বন্ধত্বের যে শক্তি তা এখানে প্রকাশ পেল।
সবাই আমাদের কে comment করে আপনাদের মতামত দিবেন।
একদিন, এক জঙ্গলের একটি হাতি এবং একটা পিঁপড়ের মধ্যে ঝগড়া বেঁধেছিল।
হাতিটি বলেছিল পিঁপড়েকে, ''তুমি খুবই ছোটো এবং খুবই দুর্বল পতঙ্গ। আমি একটি গাছকে উপড়ে ফেলতে পারি কিন্তু তুমি একটি পাতাকেও বহন করতে পারো না। আমি যদি চাই মুহুর্তের মধ্যে তোমাকে হত্যা করতে পারি।'' ছোটো পিঁপড়েটি খুবই বিনয়ী ছিল। সে বলল, '' আমি হয়তো ছোটো, কিন্তু বন্ধুদের সঙ্গমিলে শক্তিশালী হই। আমি অনেক কিছুই তোমার থেকে ভালো করতে পারি।'' হাতিটি হেসে জিঙ্গাসা করেছিল, ''তুমি কি আমার সঙ্গে দৌড়ে বাজি ধরবে ? পিঁপড়াটি সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদ্বন্দিতাটি গ্রহন করেছিল। পরের দিন সকাল সকাল দৌড় বাজি শুরু হয়েছিল। হাতিটি যত দ্রুত পারে দৌড় শুরু করেছিল। কিছুক্ষণ পরে হাতিটি গতি কমালো। হাতিটি যখন নীচের দিকে তাকালো, ছোটো পিঁপড়েটি তার ছোটো পাগুলি দিয়ে যত তারাতারি পারে দৌড়তে দেখে অবাক হয়েছিল।
আবার হাতিটি দৌড়তে শুরু করল। তিন থেকে চার কিলোমিটার দৌড়বার পর, হাতিটি ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং ধীরে চলতে থাকে। বিস্মিত হয়ে হাতিটি দেখল ছোটো পিঁপড়েটি তার পায়ের কাছেই । তখন সে যত জোরে পারে দৌড়াতে শুরু করে কোনোরুপ ক্লান্তি না দেখিয়ে। দুর্ভাগ্যবশতঃ হাতিটি একটি গর্তের খাদের মধ্যে দিয়ে দৌড়াচ্ছিল, কেউ একজন সেটা রাস্তা বরাবর খুঁড়ে রেখেছিল। হাতিটি আপ্রাণ চেষ্টা করেও বাইরে আসতে পারেনি। তখন ওই ছোটো পিঁপড়েটি গর্তটির ওপরে গিয়ে নীচের দিকে তাকাল । সে বলল, ''হাতি মশাই, তোমার কি কোন সাহায্যের দরকার ? '' হাতিটি সম্মতি জানাল। বন্ধুদের সাহায্য নিয়ে পিঁপড়েটি একটা মজবুদ দড়ি গর্তের মধ্যে ঝুলিয়ে দিয়েছিল।
দড়িটি শুঁড় দিয়ে ধরে হাতিটি গর্তের বাইরে বেরিয়েছিল। হাতিটি বলল, ' ধন্যবাদ, পিঁপড়ে মশাই',, আমি যতটা তোমাকে অপ্রয়োজনীয় ভেবেছিলাম তেমনতুমি নও' । তখন হাতিটি লক্ষ করল যে, সে একটা পিঁপড়ের সঙ্গে দৌড়াচ্ছিল না, হাজার পিঁপড়ে যা ছড়িয়ে ছিল তারা একটা লম্বা রেখা ধরে। তাদের একই রকম দেখতে এবং একে অন্যকে সাহায্য করছিল। হাতিটি হেসে বন্ধুত্বের মধ্যে যে শক্তি আছে -------- সে কথা বলেছিল।
সকলই এই গল্প থেখ্বেুজতে পারচেন সবাইকে ছোটো ভাবতে নেই। আর বন্ধত্বের যে শক্তি তা এখানে প্রকাশ পেল।
সবাই আমাদের কে comment করে আপনাদের মতামত দিবেন।
0 Comments